একটু খেয়াল করলে আজকাল প্রায়ই দেখা যায় কাপলদের রাস্তায়, রেস্টুরেন্টে, পার্কে বা অন্য কোথাও কিন্ত এই দৃশ্যে আপনি স্বামী স্ত্রীর সংখ্যা খুব কম দেখতে পাবেন, এটা অপ্রিয় হলেও সত্য।
প্রেমিকার সাথে সারারাত কথা বলাটা ভালোবাসার পরিচয় হলেও, বউয়ের সাথে একরাত গল্প করাটাই নেহাৎ বোকামী।
প্রেমিকার লাল গোলাপ পছন্দ বলে সারা দুনিয়া এক করে লাল গোলাপ হাতে দিতে ব্যস্ত প্রেমিক, কিন্তু বউয়ের জন্য কখনোও একটা লাল গোলাপের আবদারে তার আদিখ্যেতা লাগে।
প্রেমিকার হাতে বিস্বাদের খিচুড়িও অমৃত মনে হয়, মাসান্তে বউয়ের রান্নায় একদিন লবণ কম হলেই সেটা তার ভিষণ বড় অপরাধ।
প্রেমিকার জন্মদিনে মাথায় শুধু তাকে সারপ্রাইজ দেওয়ার চিন্তা ঘুরপাক করে, আর স্ত্রীর বেলায় হিসেবটা শুধু পাওনার দুয়ারে গিয়েই ঠেকে।
প্রেমিকার জন্য ৩২ মাইল দূরে গিয়ে ৩০ টাকার ফুচকা কিনতেও বাধে না, আর স্ত্রীর জন্য মাসে একদিন সময় বের করাটা অপচয় বলে মনে হয়!
প্রেমিকা অসুস্থ হলে ১০ মিনিট পরপরই তার খোজ নেওয়াটা কেয়ার বলে গন্য, আর স্ত্রী অসুস্থ হলে কেয়ার দরকার হয় না বিরক্ত বিরক্ত লাগে।
একটা অনিশ্চিত সম্পর্ককে মানুষ যেভাবে গুরুত্ব দেয়, সেটা যদি বিবাহিত সম্পর্কে দেওয়া হতো তাহলে চারদিকে এত ডিভোর্সের ছড়াছড়ি হতো না।
আর একটি বিষয়ে দেখবেন টিনেজ মেয়েরা আজকাল বুড়ো লোক নাহয় বিবাহিতদের পিরিতে হাবুডুবু খেতে থাকে কি যুগ আইলোরে বাবা!
0 মন্তব্যসমূহ